১। মানসিক চাপ কমানোর শেষ চিকিৎসা: মানসিক চাপ দূরীকরণের শেষ ওষুধ হতে পারে ইয়োগা। গবেষণায় বলা হয়, ইয়োগা চর্চা স্পষ্টভাবে স্ট্রেস এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। এমনকি অ্যাংজাইটির মতো মারাত্মক মানসিক সমস্যার ঝুঁকি কমিয়ে আনে ইয়োগা।
২। ঘাম ঝরানোর কাজে: এমনিতেও ইয়োগা দারুণ দৈহিক ব্যায়াম। হৃদযন্ত্রের সুস্থতা আনে এই ব্যায়াম। হৃদযন্ত্রকে আরো সুষ্ঠুভাবে রক্ত সঞ্চালনে সক্ষম করতে ইয়োগার বিকল্প নেই। গবেষণায় বলা হয়, বিশেষ করে মধ্যবয়সীদের জন্য ওজন নিয়্ন্ত্রণে সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর উপায় হতে পারে ইয়োগা।
৩। দেহে শক্তি আনতে: ব্যায়ামের মাধ্যমে সুস্থতাসহ দেহ পায় শক্তি। পেশির আদর্শ গঠনে ইয়োগা দারুণ কার্যকর ব্যায়াম। হাত-পা এবং গোটা দেহের অতি জরুরি পেশিগুলোকে সুঠাম করতে সহায়ক এটি।
৪। ব্যথা কমাতে: ঘাড়, হাঁটু বা পিঠের ব্যথা নিরসনে ওষুধের মতো কাজ করে ইয়োগা। দেহের এসব অংশের অ্যান্টিডোটের মতো কার্যকর ইয়োগা। হার্ভার্ড মেডিক্যাল স্কুলের গবেষণায় বলা হয়েছে, ক্রনিক ব্যথা দূর করতেও চিকিৎসাব্যবস্থার অন্যতম অংশ হতে পারে ইয়োগা।
৫। ঘুমের সমস্যা দূর করতে: যাদের ঘুম আসে না তাদের সেই সমস্যার সমাধান দেয় ইয়োগা। এর চর্চায় ইনসমনিয়ার মতো সমস্যা দূর হতে বেশি সময় লাগে না। রাতের বিশেষ কিছু ইয়োগা চর্চায় ঘুম হবে আরো গভীর ও স্বাস্থ্যকর।